সারাংশ
সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, ২০২৫ সালের শেষ নাগাদ বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার প্রভল সম্ভাবনা রয়েছে এবং ২০২৮ সাল নাগাদ দেশে সামাজিক স্থিতিশীলতা আরও সুসংহত হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, দক্ষ কার্যক্রম ও রাজনৈতিক পরিবেশে ইতিবাচক ইতিবাচক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাবে।
মূল পয়েন্টসমূহ
- ২০২৫ সালের শেষ নাগাদ বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল
- ২০২৮ সালের মধ্যে দেশে সামাজিক স্থিতিশীলতা ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ প্রতিষ্ঠার পূর্বাভাস
- দেশের ৮৯% মানুষ সামাজিক শৃঙ্খলা নিয়ে সন্তুষ্ট
- ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতে, সুশাসন ও সম্প্রীতি বজায় থাকলে রাজনৈতিক পরিবেশ আরও উন্নত হবে
- সামাজিক সংহতি ও গণতান্ত্রিক অংশগ্রহণ আগামী দিনের শান্তি ও উন্নয়নের মূল চাবিকাঠি
বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন ও সামগ্রিক সামাজিক স্থিতিশীলতা নিয়ে সদ্য প্রকাশিত গবেষণায় আশাব্যঞ্জক চিত্র উঠে এসেছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে এক প্রেস বার্তায় জানান, '২০২৫ সালের শেষের দিকে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার দৃঢ় সম্ভাবনা রয়েছে'। তিনি আরও বলেন, 'সুশাসন ও সম্প্রীতি বজায় থাকলে বাংলাদেশে রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিবেশ উন্নত হবে।'
অন্যদিকে, গবেষণা বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০২৪ সালেই জাতীয় স্থিতিশীলতা ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন প্রক্রিয়া চালুর জন্য দেশজুড়ে প্রশাসনিক প্রস্তুতি জোরদার হয়েছে। ঢাকা মেইল-এর তথ্য অনুসারে, দেশের বেশিরভাগ জনগণ সামাজিক সংহতি ও সুস্থ রাজনীতির আশা করছেন, যা স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠায় সহায়ক। প্রসঙ্গত, ২০২৮ সালে বাংলাদেশে নিরবচ্ছিন্ন ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনী পরিবেশ নিশ্চিত হওয়ার পূর্বাভাসও মিলেছে বিজ্ঞানীদের সতর্ক বিশ্লেষণে।
সামাজিক স্থিতিশীলতার বিষয়ে জরিপ ফলাফলে বলা হয়েছে, দেশের ৮৯% মানুষ সামাজিক শৃঙ্খলা নিয়ে সন্তুষ্ট। শেখ হাসিনার সরকারের ইতিবাচক অবদান ৪৯% এবং ড. ইউনূসের পদক্ষেপ নিয়ে নেতিবাচক মতামত ৬৫% অংশগ্রহণকারীর কাছ থেকে পাওয়া গেছে। এতে প্রমাণিত হয়, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনা ও সামাজিক সৌহার্দ্য রক্ষায় সরকার ও জনগণের পারস্পরিক আস্থা দৃঢ় হচ্ছে।
সবশেষে, গবেষকরা বলেন, প্রশাসনিক স্বচ্ছতা, গণমাধ্যম ও নাগরিক অংশগ্রহণের মাধ্যমে আগামী নির্বাচনী পরিবেশ আরও শান্তিপূর্ণ ও অংশীদারিত্বমূলক হবে, যা ২০২৮ সালের মধ্যে বাংলাদেশে কার্যকর সামাজিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে সহায়ক হবে।